নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নূর, হায়াতুন্নবী ও ইলমে গায়েবের অধিকারী শুনলে যাদের গা জ্বালা করে তারা নবীদুশমন। আল্লাহ নবীদুশমনদেরকে “লেজকাটা” ও “নির্বংশ” উপাধি দিয়েছেন।
“নিশ্চয় আমি আপনাকে কাওসার দান করেছি। অতএব আপনার পালনকর্তার উদ্দেশ্যে নামায পড়ুন এবং কোরবানী করুণ। যে আপনার শত্রু, সেই তো লেজকাটা, নির্বংশ।” (সূরা কাউসার ১০৮:১-৩):
“মহানবী(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, শেষ জামানায় এমন একদল তরুণের আবির্ভাব ঘটবে যারা হবে স্থুলবুদ্ধির অধিকারী। তারা নীতি বাক্যগুলো আওড়াতে থাকবে। তারা ইসলাম থেকে এমন ভাবে বেরিয়ে যাবে যেমন ভাবে তীর ধনুক থেকে বেরিয়ে যায়। ঈমান তাদের গলদেশ অতিক্রম করে অন্তরে প্রবেশ করবে না।” [সহীহ বুখারী: ৬ষ্ঠ খণ্ড/৩৩৫৩]
আজকের দিনের ওহাবী/সালাফী নামধারীদের কথাই বলা হয়েছে। তারা কুরআন হাদিস পড়ে কিন্তু তা হৃদয়ঙ্গম করতে পারেনা।
“নিশ্চয় আমি আপনাকে কাওসার দান করেছি। অতএব আপনার পালনকর্তার উদ্দেশ্যে নামায পড়ুন এবং কোরবানী করুণ। যে আপনার শত্রু, সেই তো লেজকাটা, নির্বংশ।” (সূরা কাউসার ১০৮:১-৩):
“মহানবী(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, শেষ জামানায় এমন একদল তরুণের আবির্ভাব ঘটবে যারা হবে স্থুলবুদ্ধির অধিকারী। তারা নীতি বাক্যগুলো আওড়াতে থাকবে। তারা ইসলাম থেকে এমন ভাবে বেরিয়ে যাবে যেমন ভাবে তীর ধনুক থেকে বেরিয়ে যায়। ঈমান তাদের গলদেশ অতিক্রম করে অন্তরে প্রবেশ করবে না।” [সহীহ বুখারী: ৬ষ্ঠ খণ্ড/৩৩৫৩]
আজকের দিনের ওহাবী/সালাফী নামধারীদের কথাই বলা হয়েছে। তারা কুরআন হাদিস পড়ে কিন্তু তা হৃদয়ঙ্গম করতে পারেনা।