দরূদ ফার্সী শব্দ, এর আরবি হল সালাত ও সালাম।
নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপরে আল্লাহর রহমত কামনা করা আর তাঁকে উত্তমভাবে সালাম প্রদান করাই হল দরূদ।
আল্লাহ বলেছেন, হে মুমিনগণ, তোমরা নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)এর উপর দরূদ বা সালাত প্রেরণ কর আর তাঁকে উত্তমরূপে সালাম প্রদান কর। (আহযাবঃ ৫৬)
উপরোক্ত আয়াত নাজিল হলে সাহাবীগন জানতে চাইলেন তাঁরা কিভাবে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)এর উপর সালাত প্রেরণ করবেন। উত্তরে তিনি তাঁদেরকে দুরুদে ইব্রাহিম শিক্ষা দিলেন। (মুসনাদে আহমদ-১৭৬৬৭)
এখন প্রশ্ন হল “ইয়া নবী সালামু আলাইকা” কি দরূদ হিসেবে পড়া যাবে?
এ অতীব সুন্দর ও মনোরম ছন্দটি কবি শেখ সাদি (রাহমাতাল্লাহি আলাইহি) এর লিখা। কুরআন অনুসারে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপর সালাত ও সালাম প্রেরণের জন্য এটা অতি উত্তম একটি দরূদ। অনেকে বলে থাকে এটা কবির কবিতা, দরূদ নয়। এ ধরণের কথা বলা নবী দুশমনির বহিঃপ্রকাশ। অসংখ্য হাদিসে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তাঁর উপর দরূদ পড়তে তাগিদ দিয়েছেন। দরূদের মর্তবা এবং গুরুত্ব বর্ণনা করেছেন। কবি সাহাবী হাসান বিন সাবিত (রাদিয়াল্লাহু তালা আনহু) কে নাত আর নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর শানে কাসীদা গাঁথার নির্দেশ প্রমাণ করে বান্দা তাঁর ইচ্ছে মত
নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপর দরূদ পড়তে পারবে। কতিপয় বিখ্যাত দরূদ হল> কাসীদা বুরদাহ, দরূদে শাফি, দরূদে ফাতহ, দরূদে তাজ।
হযরত আলী (রাদিয়াল্লাহু তাআলাআনহু) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ “কৃপন ঐ ব্যক্তি যার নিকট আমার উল্লেখ করা হলেও সে আমার উপর দরূদ পাঠ করলো না”। (তিরমিযী, আস-সুনান ৫/৫৫১)
নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপরে আল্লাহর রহমত কামনা করা আর তাঁকে উত্তমভাবে সালাম প্রদান করাই হল দরূদ।
আল্লাহ বলেছেন, হে মুমিনগণ, তোমরা নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)এর উপর দরূদ বা সালাত প্রেরণ কর আর তাঁকে উত্তমরূপে সালাম প্রদান কর। (আহযাবঃ ৫৬)
উপরোক্ত আয়াত নাজিল হলে সাহাবীগন জানতে চাইলেন তাঁরা কিভাবে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)এর উপর সালাত প্রেরণ করবেন। উত্তরে তিনি তাঁদেরকে দুরুদে ইব্রাহিম শিক্ষা দিলেন। (মুসনাদে আহমদ-১৭৬৬৭)
এখন প্রশ্ন হল “ইয়া নবী সালামু আলাইকা” কি দরূদ হিসেবে পড়া যাবে?
এ অতীব সুন্দর ও মনোরম ছন্দটি কবি শেখ সাদি (রাহমাতাল্লাহি আলাইহি) এর লিখা। কুরআন অনুসারে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপর সালাত ও সালাম প্রেরণের জন্য এটা অতি উত্তম একটি দরূদ। অনেকে বলে থাকে এটা কবির কবিতা, দরূদ নয়। এ ধরণের কথা বলা নবী দুশমনির বহিঃপ্রকাশ। অসংখ্য হাদিসে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তাঁর উপর দরূদ পড়তে তাগিদ দিয়েছেন। দরূদের মর্তবা এবং গুরুত্ব বর্ণনা করেছেন। কবি সাহাবী হাসান বিন সাবিত (রাদিয়াল্লাহু তালা আনহু) কে নাত আর নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর শানে কাসীদা গাঁথার নির্দেশ প্রমাণ করে বান্দা তাঁর ইচ্ছে মত
নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপর দরূদ পড়তে পারবে। কতিপয় বিখ্যাত দরূদ হল> কাসীদা বুরদাহ, দরূদে শাফি, দরূদে ফাতহ, দরূদে তাজ।
হযরত আলী (রাদিয়াল্লাহু তাআলাআনহু) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ “কৃপন ঐ ব্যক্তি যার নিকট আমার উল্লেখ করা হলেও সে আমার উপর দরূদ পাঠ করলো না”। (তিরমিযী, আস-সুনান ৫/৫৫১)