জগৎবিখ্যাত ইমাম, মুস্তাহিদ, মুফাসসির, মুহাদ্দিস ও ফকীহগণের কয়েকজন যারা ঈদে মীলাদুন্নাবী (সা) পালন করেছেন এবং এর পক্ষে ফতুয়া দিয়েছেন
প্রসিদ্ধ তাবেঈ হযরত হাসান বসরী(রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) ঃ“যদি আমার উহুদ পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণ থাকত তাহলে আমি তা রাসূলে পাক (দঃ) এর ঈদে মীলাদুন্নাবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) মাহফিলে খরচ করতাম।” [“আন নেয়ামাতুল কুবরা আলাল আলাম” বিখ্যাত কিতাবটি রচনা করেন মক্কা শরীফের প্রখ্যাত মুহাদ্দিস আল্লামা শিহাব উদ্দিন আহমদ ইবনে হাজার আল হায়তামী আশশাফী (রহ, জন্ম ৮৯৯ ও ইনতিকাল ৯৭৪ হিজরী), পৃষ্ঠা নং-১১]
হযরত জুনাইদ বাগদাদী (রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) ঃ “যে ব্যক্তি ঈদে মীলাদুন্নাবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) মাহফিলে উপস্থিত হয়ে তাঁকে সম্মান প্রদর্শন করেছে, সে ঈমানের সফলতা লাভ করেছে।” [আন নেয়মাতুল কুবরা আলাল আলাম, পৃষ্ঠা নং-১১]
হযরত মারুফ কারখী (রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) ঃ “যে ব্যক্তি ঈদে মীলাদুন্নাবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) উপলক্ষে পানাহারের আয়োজন করে মুসলিম ভাইদের একত্রিত করে, আলোকসজ্জা করে, নতুন পোষাক পরিধান করে এবং খুশবো, আতোর, গোলাপ ও লোবান প্রয়োগে নিজেকে সুগন্ধিযুক্ত করে; রোজ কিয়ামতে প্রথম শ্রেণীর নবীদের সাথে তার হাশর হবে এবং ইল্লীঈনের সর্বোচ্চ স্থানে সে অবস্থান করবে।” [আন নেয়মাতুল কুবরা আলাল আলাম, পৃষ্ঠা নং-১১]
ইমাম শাফেঈ (রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) ঃ“যদি কোন ব্যক্তি ঈদে মীলাদুন্নাবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) উপলক্ষে মুসলিম ভাইদেরকে খাবার তৈরী করে মজলিসে আপ্যায়ন করে ও ইবাদাত সম্পন্ন করে, রোজ কিয়ামতে সিদ্দীকিন, শোহাদা ও সালেহীনদের সাথে তাঁর হাশর হবে এবং জান্নাতুন নাঈমে সে অবস্থান করবে।” [আন নেয়মাতুল কুবরা আলাল আলাম, পৃষ্ঠা নং-১৩]
তাছাড়া আরও রয়েছেন> {৯ম শতাব্দীর মুজাদ্দিদ আল্লামা জালালুদ্দিন সুয়ুতি (রঃ), আল-হাভি লিল ফাতাহি, খণ্ড ১, পৃ ২৯২}, {ইমাম ইবনে কাসীর (রঃ), বেদায়া-নেহায়া, খণ্ড ১৩, ১৭৪ পৃ}, {বুখারী শরীফের ব্যাখাকার বিশ্বখ্যাত মোহাদ্দিস আল্লামা কুস্তোলানী (র), শরহে জুরকানী আলাল মাওয়াহেব, ১ম খন্ড, পৃ ২৬২}, {ভারতীয় উপমহাদেশের সর্বপ্রথম মোহাদ্দিস শায়খ আবদুল হক দেহলভী র, মা সাবাতা বিসসুন্নাহ (উর্দু) পৃ ৮৬}, {আল্লামা ইমাম শিহাব উদ্দিন আহমদ কুস্তোলানী র, “মাওয়াহিবে লাদুন্নিয়া”}, {ইমাম শামসুদ্দিন দিমিস্কি (রঃ)}, {শাহ ওয়ালী উল্লাহ মোহাদ্দিসে দেহলভী র, “আদ দুররুস সামীন ফী মুবাশশারাতিন নবীয়্যিল আমীন” ৯ম পৃষ্ঠা}
(ডঃ আব্দুল বাতেন মিয়াজী)
প্রসিদ্ধ তাবেঈ হযরত হাসান বসরী(রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) ঃ“যদি আমার উহুদ পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণ থাকত তাহলে আমি তা রাসূলে পাক (দঃ) এর ঈদে মীলাদুন্নাবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) মাহফিলে খরচ করতাম।” [“আন নেয়ামাতুল কুবরা আলাল আলাম” বিখ্যাত কিতাবটি রচনা করেন মক্কা শরীফের প্রখ্যাত মুহাদ্দিস আল্লামা শিহাব উদ্দিন আহমদ ইবনে হাজার আল হায়তামী আশশাফী (রহ, জন্ম ৮৯৯ ও ইনতিকাল ৯৭৪ হিজরী), পৃষ্ঠা নং-১১]
হযরত জুনাইদ বাগদাদী (রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) ঃ “যে ব্যক্তি ঈদে মীলাদুন্নাবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) মাহফিলে উপস্থিত হয়ে তাঁকে সম্মান প্রদর্শন করেছে, সে ঈমানের সফলতা লাভ করেছে।” [আন নেয়মাতুল কুবরা আলাল আলাম, পৃষ্ঠা নং-১১]
হযরত মারুফ কারখী (রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) ঃ “যে ব্যক্তি ঈদে মীলাদুন্নাবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) উপলক্ষে পানাহারের আয়োজন করে মুসলিম ভাইদের একত্রিত করে, আলোকসজ্জা করে, নতুন পোষাক পরিধান করে এবং খুশবো, আতোর, গোলাপ ও লোবান প্রয়োগে নিজেকে সুগন্ধিযুক্ত করে; রোজ কিয়ামতে প্রথম শ্রেণীর নবীদের সাথে তার হাশর হবে এবং ইল্লীঈনের সর্বোচ্চ স্থানে সে অবস্থান করবে।” [আন নেয়মাতুল কুবরা আলাল আলাম, পৃষ্ঠা নং-১১]
ইমাম শাফেঈ (রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) ঃ“যদি কোন ব্যক্তি ঈদে মীলাদুন্নাবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) উপলক্ষে মুসলিম ভাইদেরকে খাবার তৈরী করে মজলিসে আপ্যায়ন করে ও ইবাদাত সম্পন্ন করে, রোজ কিয়ামতে সিদ্দীকিন, শোহাদা ও সালেহীনদের সাথে তাঁর হাশর হবে এবং জান্নাতুন নাঈমে সে অবস্থান করবে।” [আন নেয়মাতুল কুবরা আলাল আলাম, পৃষ্ঠা নং-১৩]
তাছাড়া আরও রয়েছেন> {৯ম শতাব্দীর মুজাদ্দিদ আল্লামা জালালুদ্দিন সুয়ুতি (রঃ), আল-হাভি লিল ফাতাহি, খণ্ড ১, পৃ ২৯২}, {ইমাম ইবনে কাসীর (রঃ), বেদায়া-নেহায়া, খণ্ড ১৩, ১৭৪ পৃ}, {বুখারী শরীফের ব্যাখাকার বিশ্বখ্যাত মোহাদ্দিস আল্লামা কুস্তোলানী (র), শরহে জুরকানী আলাল মাওয়াহেব, ১ম খন্ড, পৃ ২৬২}, {ভারতীয় উপমহাদেশের সর্বপ্রথম মোহাদ্দিস শায়খ আবদুল হক দেহলভী র, মা সাবাতা বিসসুন্নাহ (উর্দু) পৃ ৮৬}, {আল্লামা ইমাম শিহাব উদ্দিন আহমদ কুস্তোলানী র, “মাওয়াহিবে লাদুন্নিয়া”}, {ইমাম শামসুদ্দিন দিমিস্কি (রঃ)}, {শাহ ওয়ালী উল্লাহ মোহাদ্দিসে দেহলভী র, “আদ দুররুস সামীন ফী মুবাশশারাতিন নবীয়্যিল আমীন” ৯ম পৃষ্ঠা}
(ডঃ আব্দুল বাতেন মিয়াজী)