“ঈদে মীলাদুন্নবী” বলতে হুজুর পাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর বিলাদত শরীফ উপলক্ষে আনন্দ প্রকাশ করা, তাঁর সানা- সিফাত আলোচনা করা, তাঁর প্রতি সালাত সালাম পাঠ করা, এবং তাঁর পবিত্রতম জীবনী মুবারকের সামগ্রিক বিষয়ের আলোচনাকে বুঝানো হয়!
আল্লাহ পাক নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর বিলাদাত শরীফ পবিত্র কুরআনে আলোচনা করেছেন এভাবে:
“আর আল্লাহ যখন নবীগনের কাছ থেকে অঙ্গীকার নিলেন যে, আমি যা কিছু তোমাদের দান করেছি কিতাব ও জ্ঞান তা গ্রহণ কর এবং তোমাদের নিকট একজন রসূল (মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আসবেন তোমাদের কিতাবকে সত্যায়ন করার জন্য, তখন সে রসূলের প্রতি ঈমান আনবে এবং তাঁকে সাহায্য করবে। তিনি বললেন, ‘তোমার কি অঙ্গীকার করেছো এবং এই শর্তে আমার ওয়াদা গ্রহণ করে নিয়েছ?’ তাঁরা বললো, ‘আমরা অঙ্গীকার করেছি’। তিনি বললেন, তাহলে এবার সাক্ষী থাক। আর আমিও তোমাদের সাথে সাক্ষী রইলাম।” {সূরা আল-ইমরান ৮১}
সমস্ত আম্বিয়ায়ে কেরাম (আলাইহিস সালাম) আল্লাহর সেই অঙ্গীকারকে পালন করে গেছেন আর আল্লাহ ও বিভিন্ন নবীদেরকে মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর আগমনের সুসংবাদ জানিয়েছেন যা পূর্বেকার ধর্ম গ্রন্থগুলোতে এখনো বিদ্যমান>
“আমি তোমার ভ্রাতাদিগের মধ্য থেকে একজন নবী আনবো যে হবে তোমারি মতন। আর সে নিজে কিছু বলবেনা, আমি যা তাকে বলতে বলবো সে শুধু তাই বলবে।” {Old Testament, Deuteronomy 18, verse 18}
“এবং কিতাবখানি নাযিল করা হবে তাঁর উপর যিনি নিরক্ষর। তাকে বলা হবে পড় তোমার প্রভুর নামে, সে বলবে আমি তো পড়তে জানিনা, আমি নিরক্ষর।” {Old Testament, Isaiah 29, verse 12} আরও দেখুন Old Testament> Song of Solomon 5:16, New Testament> John 14:16, 15:26, 16:7 and 12-14}
আসুন আমরাও ওহাবী/সালাফীদের ভ্রান্ত অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হয়ে এমন মহান দিনে সেই মহামানব (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর জন্ম বৃত্তান্ত আলোচনা করি আর তাঁর সেই মহান সুন্নাহকে অনুস্মরণ করি। আমীন!
(ডঃ আব্দুল বাতেন মিয়াজী)
আল্লাহ পাক নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর বিলাদাত শরীফ পবিত্র কুরআনে আলোচনা করেছেন এভাবে:
“আর আল্লাহ যখন নবীগনের কাছ থেকে অঙ্গীকার নিলেন যে, আমি যা কিছু তোমাদের দান করেছি কিতাব ও জ্ঞান তা গ্রহণ কর এবং তোমাদের নিকট একজন রসূল (মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আসবেন তোমাদের কিতাবকে সত্যায়ন করার জন্য, তখন সে রসূলের প্রতি ঈমান আনবে এবং তাঁকে সাহায্য করবে। তিনি বললেন, ‘তোমার কি অঙ্গীকার করেছো এবং এই শর্তে আমার ওয়াদা গ্রহণ করে নিয়েছ?’ তাঁরা বললো, ‘আমরা অঙ্গীকার করেছি’। তিনি বললেন, তাহলে এবার সাক্ষী থাক। আর আমিও তোমাদের সাথে সাক্ষী রইলাম।” {সূরা আল-ইমরান ৮১}
সমস্ত আম্বিয়ায়ে কেরাম (আলাইহিস সালাম) আল্লাহর সেই অঙ্গীকারকে পালন করে গেছেন আর আল্লাহ ও বিভিন্ন নবীদেরকে মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর আগমনের সুসংবাদ জানিয়েছেন যা পূর্বেকার ধর্ম গ্রন্থগুলোতে এখনো বিদ্যমান>
“আমি তোমার ভ্রাতাদিগের মধ্য থেকে একজন নবী আনবো যে হবে তোমারি মতন। আর সে নিজে কিছু বলবেনা, আমি যা তাকে বলতে বলবো সে শুধু তাই বলবে।” {Old Testament, Deuteronomy 18, verse 18}
“এবং কিতাবখানি নাযিল করা হবে তাঁর উপর যিনি নিরক্ষর। তাকে বলা হবে পড় তোমার প্রভুর নামে, সে বলবে আমি তো পড়তে জানিনা, আমি নিরক্ষর।” {Old Testament, Isaiah 29, verse 12} আরও দেখুন Old Testament> Song of Solomon 5:16, New Testament> John 14:16, 15:26, 16:7 and 12-14}
আসুন আমরাও ওহাবী/সালাফীদের ভ্রান্ত অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হয়ে এমন মহান দিনে সেই মহামানব (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর জন্ম বৃত্তান্ত আলোচনা করি আর তাঁর সেই মহান সুন্নাহকে অনুস্মরণ করি। আমীন!
(ডঃ আব্দুল বাতেন মিয়াজী)