ফরজ নামায জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচায় আর নফল এবাদত আল্লাহর সান্নিধ্য লাভে সহায়ক হয়ঃ
রাতের নামায, কুরআন তেলাওয়াত, আল্লাহ জিকির আর দরূদ ও সালামঃ
রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন:
আল্লাহ্ বলেন: যে ব্যক্তি আমার কোন বন্ধুর সঙ্গে শত্রুতা করে, আমি তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করছি। আমি যা কিছু আমার বান্দার উপর ফরয করেছি কেবল তা দ্বারাই কেউ আমার নৈকট্য লাভ করবে না। আমার বান্দাহ্ সর্বদা নফল এবাদত দ্বারা আমার নৈকট্য লাভ করতে থাকবে। এমনকি অবশেষে আমি তাকে আমার এমন প্রিয়পাত্র বানিয়ে নেই যে, আমি তার কান হয়ে যাই যা দ্বারা সে শোনে, তার চোখ হয়ে যাই যার দ্বারা সে দেখে, তার হাত হয়ে যাই যার দ্বারা সে ধরে এবং তার পা হয়ে যাই যার দ্বারা সে চলে। সে যদি আমার কাছে কিছু চায় আমি অবশ্যই তাকে তা দেই। সে যদি আমার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে, আমি তাকে অবশ্যই আশ্রয় দেই। আমি কোন কাজ করতে চাইলে তা করতে দ্বিধা করিনা, যতটা দ্বিধা করি মুমিন বান্দার প্রাণ নিতে। সে মৃত্যুকে অপছন্দ করে আর আমি তাঁর বেচে থাকাকে অপছন্দ করি। [বুখারী: ৬৫০২]
রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ইরশাদ করেছেন- তোমরা জুমার দিন বেশি বেশি করে দরূদ পড়। কেননা এটা উত্তম দিন। নিশ্চয় ফেরেস্তারা এর উপর স্বাক্ষ্যি থাকে। আর যখন কেউ আমার উপর দুরুদ পড়ে তখনই তা আমার নিকট পেশ করা হয়। (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৬৩৭)
রাতের নামায, কুরআন তেলাওয়াত, আল্লাহ জিকির আর দরূদ ও সালামঃ
রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন:
আল্লাহ্ বলেন: যে ব্যক্তি আমার কোন বন্ধুর সঙ্গে শত্রুতা করে, আমি তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করছি। আমি যা কিছু আমার বান্দার উপর ফরয করেছি কেবল তা দ্বারাই কেউ আমার নৈকট্য লাভ করবে না। আমার বান্দাহ্ সর্বদা নফল এবাদত দ্বারা আমার নৈকট্য লাভ করতে থাকবে। এমনকি অবশেষে আমি তাকে আমার এমন প্রিয়পাত্র বানিয়ে নেই যে, আমি তার কান হয়ে যাই যা দ্বারা সে শোনে, তার চোখ হয়ে যাই যার দ্বারা সে দেখে, তার হাত হয়ে যাই যার দ্বারা সে ধরে এবং তার পা হয়ে যাই যার দ্বারা সে চলে। সে যদি আমার কাছে কিছু চায় আমি অবশ্যই তাকে তা দেই। সে যদি আমার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে, আমি তাকে অবশ্যই আশ্রয় দেই। আমি কোন কাজ করতে চাইলে তা করতে দ্বিধা করিনা, যতটা দ্বিধা করি মুমিন বান্দার প্রাণ নিতে। সে মৃত্যুকে অপছন্দ করে আর আমি তাঁর বেচে থাকাকে অপছন্দ করি। [বুখারী: ৬৫০২]
রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ইরশাদ করেছেন- তোমরা জুমার দিন বেশি বেশি করে দরূদ পড়। কেননা এটা উত্তম দিন। নিশ্চয় ফেরেস্তারা এর উপর স্বাক্ষ্যি থাকে। আর যখন কেউ আমার উপর দুরুদ পড়ে তখনই তা আমার নিকট পেশ করা হয়। (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৬৩৭)