বাইতুল মুকাররাম
বাংলাদেশের জাতীয় মাসজিদ
বাইতুল মুকাররাম, জাতীয় মাসজিদ"
অবস্থানঃ- ঢাকা, বাংলাদেশ
প্রতিষ্ঠিতঃ-১৯৬০সাল।
প্রশাসনঃ- ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ।
মালিকানাঃ- সরকারি।
পরিচালনা ইমামঃ-
প্রফেসর মাওলানা মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন।
★স্থাপত্য তথ্য★
নির্মাতাঃ- টি আব্দুল হুসেন থারিয়ানি।
ধরণঃ- ইসলামিক স্থাপত্য।
ধারণক্ষমতাঃ- ৪০,০০০জন।
আয়তনঃ- ২৬৯৪.১৯ বর্গ মিটার।
উচ্চতাঃ- (সর্বোচ্চ) ৩০.১৮ মিটার
★★★
স্থাপত্যশৈলীসম্পাদনাঃ- বায়তুল মুকাররম (আরবি: بيت المكرّم) বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ।[১] মসজিদটি ঢাকায় অবস্থিত। এর স্থাপত্যশৈলী অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন। পাকিস্তানের বিশিষ্ট শিল্পপতি লতিফ বাওয়ানি ও তার ভাতিজা ইয়াহিয়া বাওয়ানির উদ্যোগে এই মসজিদ নির্মাণের পদক্ষেপ গৃহীত হয়।
★★★
ইতিহাস সম্পাদনাঃ-
আব্দুল লতিফ ইব্রাহিম বাওয়ানি প্রথম ঢাকাতে বিপুল ধারণক্ষমতাসহ একটি গ্র্যান্ড মসজিদ নির্মাণের পরিকল্পনার কথা প্রকাশ করেন। ১৯৫৯ সালে ‘বায়তুল মুকাররম মসজিদ সোসাইটি’ গঠনের মাধ্যমে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া হয়। পুরান ঢাকা ও নতুন ঢাকার মিলনস্থলে মসজিদটির জন্য জায়গা অধিগ্রহণ করা হয়। স্থানটি নগরীর প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্র থেকেও ছিল নিকটবর্তী। বিশিষ্ট স্থপতি টি. আব্দুল হুসেন থারিয়ানিকে মসজিদ কমপ্লেক্সটির নকশার জন্য নিযুক্ত করা হয়। পুরো কমপ্লেক্স নকশার মধ্যে দোকান, অফিস, লাইব্রেরি ও গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত হয়। পরবর্তীতে ১৯৬০ সালের ২৭ জানুয়ারি এই মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। এই মসজিদে একসঙ্গে ৪০ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন। মসজিদের প্রধান কক্ষটি তিন দিকে বারান্দা দিয়ে ঘেরা। মিহরাবটি অর্ধ-বৃত্তাকারের পরিবর্তে আয়তাকার। আধুনিক স্থাপত্যে কম অলংকরণই একটি বৈশিষ্ট্য-যা এই মসজিদে লক্ষনীয়। এর অবয়ব অনেকটা পবিত্র কাবা শরিফের মতো হওয়ায় মুসলমানদের হৃদয়ে এই মসজিদটি আলাদা জায়গা করে নিয়েছে।
★★★
খতিবঃ-
খতিবদের তালিকা:-
১. ১৯৬৩ মাওলানা আব্দুর রহমান বেখুদ।
২. ১৯৬৩-১৯৬৪ মাওলানা ক্কারী উসমান মাদানী ।
৩. ১৯৬৪-১৯৭৪ মুফতী সাইয়্যেদ মুহাম্মদ আমীমুল ইহসান বারকাতী।
৪. ১৯৭৪-১৯৮৪ মুফতি মাওলানা আব্দুল মুইজ ।
৫. ১৯৮৪-২০০৭ মাওলানা উবায়দুল হক ।
৬. ২০০৭-২০০৯ হাফেজ মুফতি মোহাম্মদ নূরুদ্দীন ( ভারপ্রাপ্ত)
৭ .২০০৯- প্রফেসর মাওলানা মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন (চলমান)
★★★
তথ্যসূত্রঃ-
দৈনিক ইত্তেফাকঃ জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের ইতিহাস, ধর্মচিন্তা, পৃঃ ১৮, মুদ্রিত, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১১ইং
অবস্থানঃ- ঢাকা, বাংলাদেশ
প্রতিষ্ঠিতঃ-১৯৬০সাল।
প্রশাসনঃ- ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ।
মালিকানাঃ- সরকারি।
পরিচালনা ইমামঃ-
প্রফেসর মাওলানা মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন।
★স্থাপত্য তথ্য★
নির্মাতাঃ- টি আব্দুল হুসেন থারিয়ানি।
ধরণঃ- ইসলামিক স্থাপত্য।
ধারণক্ষমতাঃ- ৪০,০০০জন।
আয়তনঃ- ২৬৯৪.১৯ বর্গ মিটার।
উচ্চতাঃ- (সর্বোচ্চ) ৩০.১৮ মিটার
★★★
স্থাপত্যশৈলীসম্পাদনাঃ- বায়তুল মুকাররম (আরবি: بيت المكرّم) বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ।[১] মসজিদটি ঢাকায় অবস্থিত। এর স্থাপত্যশৈলী অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন। পাকিস্তানের বিশিষ্ট শিল্পপতি লতিফ বাওয়ানি ও তার ভাতিজা ইয়াহিয়া বাওয়ানির উদ্যোগে এই মসজিদ নির্মাণের পদক্ষেপ গৃহীত হয়।
★★★
ইতিহাস সম্পাদনাঃ-
আব্দুল লতিফ ইব্রাহিম বাওয়ানি প্রথম ঢাকাতে বিপুল ধারণক্ষমতাসহ একটি গ্র্যান্ড মসজিদ নির্মাণের পরিকল্পনার কথা প্রকাশ করেন। ১৯৫৯ সালে ‘বায়তুল মুকাররম মসজিদ সোসাইটি’ গঠনের মাধ্যমে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া হয়। পুরান ঢাকা ও নতুন ঢাকার মিলনস্থলে মসজিদটির জন্য জায়গা অধিগ্রহণ করা হয়। স্থানটি নগরীর প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্র থেকেও ছিল নিকটবর্তী। বিশিষ্ট স্থপতি টি. আব্দুল হুসেন থারিয়ানিকে মসজিদ কমপ্লেক্সটির নকশার জন্য নিযুক্ত করা হয়। পুরো কমপ্লেক্স নকশার মধ্যে দোকান, অফিস, লাইব্রেরি ও গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত হয়। পরবর্তীতে ১৯৬০ সালের ২৭ জানুয়ারি এই মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। এই মসজিদে একসঙ্গে ৪০ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন। মসজিদের প্রধান কক্ষটি তিন দিকে বারান্দা দিয়ে ঘেরা। মিহরাবটি অর্ধ-বৃত্তাকারের পরিবর্তে আয়তাকার। আধুনিক স্থাপত্যে কম অলংকরণই একটি বৈশিষ্ট্য-যা এই মসজিদে লক্ষনীয়। এর অবয়ব অনেকটা পবিত্র কাবা শরিফের মতো হওয়ায় মুসলমানদের হৃদয়ে এই মসজিদটি আলাদা জায়গা করে নিয়েছে।
★★★
খতিবঃ-
খতিবদের তালিকা:-
১. ১৯৬৩ মাওলানা আব্দুর রহমান বেখুদ।
২. ১৯৬৩-১৯৬৪ মাওলানা ক্কারী উসমান মাদানী ।
৩. ১৯৬৪-১৯৭৪ মুফতী সাইয়্যেদ মুহাম্মদ আমীমুল ইহসান বারকাতী।
৪. ১৯৭৪-১৯৮৪ মুফতি মাওলানা আব্দুল মুইজ ।
৫. ১৯৮৪-২০০৭ মাওলানা উবায়দুল হক ।
৬. ২০০৭-২০০৯ হাফেজ মুফতি মোহাম্মদ নূরুদ্দীন ( ভারপ্রাপ্ত)
৭ .২০০৯- প্রফেসর মাওলানা মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন (চলমান)
★★★
তথ্যসূত্রঃ-
দৈনিক ইত্তেফাকঃ জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের ইতিহাস, ধর্মচিন্তা, পৃঃ ১৮, মুদ্রিত, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১১ইং