প্রশ্নঃ মানুষ কি দিয়ে তৈরী?
উত্তরঃ আমি যথাযত চেষ্টা করব এই প্রশ্নের উত্তর যাতে সম্পুর্নরুপে কুরআনুল করীমের আলোকে হয়। ১। আল্লাহ রব্বুল আলামীন মানুষ জাতির সৃষ্টির সুচনা করেছেন হযরত আদম আলাইহিস সালাম থেকে। হযরত আদম আলাইহিস সালাম কে সৃষ্টি করা হয়েছে মাটি দ্বারা। সুত্র- (সুরাঃ ৩৮, আয়াতঃ ৭১)
২। এরপর আল্লাহ রব্বুল আলামিন হযরত আদম আলাহিস সালাম এর জীবন-সঙ্গীনি হিসেবে মা হাওয়া আলাইহিস সালাম কে সৃষ্টি করলেন। মা হাওয়া আলাইহিস সালাম কে সৃষ্টি করা হয়েছে হযরত আদম আলাইহিস সালামের বাম পাজরের হাঁড় দিয়ে। সুত্র- (সুরাঃ ৪, আয়াতঃ ১) ও (বুখারী শরীফ, কিতাবুল আম্বিয়া, হাদিস নং- ৩০৯৮)
৩। মানব জাতির প্রথম এই জোড়া দিয়ে জন্ম নেয় অগণিত পুরুষ ও নারী সন্তান। সুত্র- (সুরাঃ ৪, আয়াতঃ ১)
৪। এবার প্রশ্ন হলো, পিতা আদম ও মা হাওয়া আলাইহি-মুস-সালাম থেকে যে সকল সন্তান জন্ম গ্রহন করেছেন এবং তাদের সন্তানের সন্তান-গন থেকে যারা জন্ম গ্রহন করেন আর এরই ধারাবাহিকতায় আজ সারা বিশ্বে মানুষের যেই সংখ্যা দেখা যায় এবং আগামিতেও দেখা যাবে হবে, তারা কী দিয়ে সৃষ্টি?
এই প্রশ্নের উত্তর সয়ং আল্লাহ রব্বুল আলামিন কুরআনুল করিমের ইরশাদ করেছেনঃ
সুরাঃ ১৬, আয়াতঃ ৪- ‘তিনি মানবকে এক ফোটা বীর্য থেকে সৃষ্টি করেছেন।
সুরাঃ ৭৫, আয়াতঃ ৩৬ থেকে ৩৮- ‘‘মানুষ কি মনে করে যে, তাকে এমনি ছেড়ে দেয়া হবে? সে কি স্খলিত বীর্য ছিল না?’ অতঃপর সে ছিল রক্তপিন্ড, অতঃপর আল্লাহ তাকে সৃষ্টি করেছেন এবং সুবিন্যস্ত করেছেন। অতঃপর তা থেকে সৃষ্টি করেছেন যুগল নর ও নারী। তবুও কি সেই আল্লাহ মৃতদেরকে জীবিত করতে সক্ষম নন?’’
সুতুরাং বুঝাগেল, বাবা আদম ও মা হাওয়া আলাইহি-মুস-সালাম এর সন্তান-গন বীর্য দিয়ে সৃষ্টি।
৫। যেহেতু মানব জাতির মুল সুচনা হয়েছে হযরত আদম আলাইহিস সালাম থেকে যিনি স্বয়ং মাটি দ্বারা সৃষ্টি তাই মাটিকে মানুষ সৃষ্টির মুল বা প্রথম পদার্ধ বলা হয়েছে। এ কারনেই কুরআনুল করিমের অনেক স্থানে আল্লাহ রব্বুল আলামিন ইরশাদ করেছেন, ‘মানুষ মাটি দিয়ে সৃষ্টি’ যাহার অর্থাৎ মানুষ জাতির সুচনা মাটি দিয়ে।
উত্তরঃ আমি যথাযত চেষ্টা করব এই প্রশ্নের উত্তর যাতে সম্পুর্নরুপে কুরআনুল করীমের আলোকে হয়। ১। আল্লাহ রব্বুল আলামীন মানুষ জাতির সৃষ্টির সুচনা করেছেন হযরত আদম আলাইহিস সালাম থেকে। হযরত আদম আলাইহিস সালাম কে সৃষ্টি করা হয়েছে মাটি দ্বারা। সুত্র- (সুরাঃ ৩৮, আয়াতঃ ৭১)
২। এরপর আল্লাহ রব্বুল আলামিন হযরত আদম আলাহিস সালাম এর জীবন-সঙ্গীনি হিসেবে মা হাওয়া আলাইহিস সালাম কে সৃষ্টি করলেন। মা হাওয়া আলাইহিস সালাম কে সৃষ্টি করা হয়েছে হযরত আদম আলাইহিস সালামের বাম পাজরের হাঁড় দিয়ে। সুত্র- (সুরাঃ ৪, আয়াতঃ ১) ও (বুখারী শরীফ, কিতাবুল আম্বিয়া, হাদিস নং- ৩০৯৮)
৩। মানব জাতির প্রথম এই জোড়া দিয়ে জন্ম নেয় অগণিত পুরুষ ও নারী সন্তান। সুত্র- (সুরাঃ ৪, আয়াতঃ ১)
৪। এবার প্রশ্ন হলো, পিতা আদম ও মা হাওয়া আলাইহি-মুস-সালাম থেকে যে সকল সন্তান জন্ম গ্রহন করেছেন এবং তাদের সন্তানের সন্তান-গন থেকে যারা জন্ম গ্রহন করেন আর এরই ধারাবাহিকতায় আজ সারা বিশ্বে মানুষের যেই সংখ্যা দেখা যায় এবং আগামিতেও দেখা যাবে হবে, তারা কী দিয়ে সৃষ্টি?
এই প্রশ্নের উত্তর সয়ং আল্লাহ রব্বুল আলামিন কুরআনুল করিমের ইরশাদ করেছেনঃ
সুরাঃ ১৬, আয়াতঃ ৪- ‘তিনি মানবকে এক ফোটা বীর্য থেকে সৃষ্টি করেছেন।
সুরাঃ ৭৫, আয়াতঃ ৩৬ থেকে ৩৮- ‘‘মানুষ কি মনে করে যে, তাকে এমনি ছেড়ে দেয়া হবে? সে কি স্খলিত বীর্য ছিল না?’ অতঃপর সে ছিল রক্তপিন্ড, অতঃপর আল্লাহ তাকে সৃষ্টি করেছেন এবং সুবিন্যস্ত করেছেন। অতঃপর তা থেকে সৃষ্টি করেছেন যুগল নর ও নারী। তবুও কি সেই আল্লাহ মৃতদেরকে জীবিত করতে সক্ষম নন?’’
সুতুরাং বুঝাগেল, বাবা আদম ও মা হাওয়া আলাইহি-মুস-সালাম এর সন্তান-গন বীর্য দিয়ে সৃষ্টি।
৫। যেহেতু মানব জাতির মুল সুচনা হয়েছে হযরত আদম আলাইহিস সালাম থেকে যিনি স্বয়ং মাটি দ্বারা সৃষ্টি তাই মাটিকে মানুষ সৃষ্টির মুল বা প্রথম পদার্ধ বলা হয়েছে। এ কারনেই কুরআনুল করিমের অনেক স্থানে আল্লাহ রব্বুল আলামিন ইরশাদ করেছেন, ‘মানুষ মাটি দিয়ে সৃষ্টি’ যাহার অর্থাৎ মানুষ জাতির সুচনা মাটি দিয়ে।