“নিশ্চয় আল্লাহ ও তাঁর ফিরিশতাগণ নবীর উপর ‘দরূদ’ প্রেরণ করেন (রহমত ও শান্তি কামনা করেন).
হে বিশ্বাসীগণ, তোমরাও তাঁর উপর ‘দরূদ’ প্রেরণ কর এবং উত্তমরূপে ‘সালাম” প্রদান করো।” (সূরা আহযাবঃ ৫৬)
নামাজে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কে সালাম না দিলে নামায হবে না কারণ, তাশাহুদ ওয়াজিব। আর নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এবং আহলে বায়তের উপর দরূদ না পড়লে নামায শুদ্ধ হবে না কারণ, তাশাহুদের পরে দরূদ পড়া সুন্নাতে মুয়াক্কাদা। নামাজের মধ্যে আমাদের বলতে হয়, আসসালামু আলাইকা আইয়্যুহান নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) অর্থাৎ হে নবী আপনাকে সালাম। আর নামাজের বাইরে “ইয়া নাবী সালামু আলাইকা” বললে নাকি শিরক হয়ে যাবে। ওহাবী/সালাফিরা যে কত বড় নবীদুশমন তা তাদের এই উক্তি থেকেই বুঝা যায়।
আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাদিয়াল্লাহুতালা আনহু) বলেছেনঃ রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)বলেছেনঃ
“তোমরা আমার উপর দরূদ পাঠ কর; কারন যে ব্যক্তি আমার উপর একবার দরূদ পাঠ করবে আল্লাহ তাকে ১০ বার রহমত করবেন”।(সহীহ মুসলিম, কিতাবুস সালাত, নং ৩৮৪)
হযরত আবু বুরদা ইবনু নিয়ার (রাদিয়াল্লাহুতালা আনহু)বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)বলেছেনঃ
“যদি কেউ অন্তর থেকে ইখলাস ও নিষ্ঠার সাথে একবার দরূদ পাঠ করে, আল্লাহ সেই দরূদের বিনিময়ে তার ১০টি মর্যাদা বৃদ্ধি করবেন, ১০টি সাওয়াব লিখবেন এবং ১০টি গুনাহ ক্ষমা করবেন”। (নাসাঈ, আস-সুনানুল কুবরা ৬/২১)
হে বিশ্বাসীগণ, তোমরাও তাঁর উপর ‘দরূদ’ প্রেরণ কর এবং উত্তমরূপে ‘সালাম” প্রদান করো।” (সূরা আহযাবঃ ৫৬)
নামাজে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কে সালাম না দিলে নামায হবে না কারণ, তাশাহুদ ওয়াজিব। আর নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এবং আহলে বায়তের উপর দরূদ না পড়লে নামায শুদ্ধ হবে না কারণ, তাশাহুদের পরে দরূদ পড়া সুন্নাতে মুয়াক্কাদা। নামাজের মধ্যে আমাদের বলতে হয়, আসসালামু আলাইকা আইয়্যুহান নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) অর্থাৎ হে নবী আপনাকে সালাম। আর নামাজের বাইরে “ইয়া নাবী সালামু আলাইকা” বললে নাকি শিরক হয়ে যাবে। ওহাবী/সালাফিরা যে কত বড় নবীদুশমন তা তাদের এই উক্তি থেকেই বুঝা যায়।
আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাদিয়াল্লাহুতালা আনহু) বলেছেনঃ রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)বলেছেনঃ
“তোমরা আমার উপর দরূদ পাঠ কর; কারন যে ব্যক্তি আমার উপর একবার দরূদ পাঠ করবে আল্লাহ তাকে ১০ বার রহমত করবেন”।(সহীহ মুসলিম, কিতাবুস সালাত, নং ৩৮৪)
হযরত আবু বুরদা ইবনু নিয়ার (রাদিয়াল্লাহুতালা আনহু)বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)বলেছেনঃ
“যদি কেউ অন্তর থেকে ইখলাস ও নিষ্ঠার সাথে একবার দরূদ পাঠ করে, আল্লাহ সেই দরূদের বিনিময়ে তার ১০টি মর্যাদা বৃদ্ধি করবেন, ১০টি সাওয়াব লিখবেন এবং ১০টি গুনাহ ক্ষমা করবেন”। (নাসাঈ, আস-সুনানুল কুবরা ৬/২১)