“নিশ্চয় আল্লাহ ও তাঁর ফিরিশতাগণ নবীর উপর ‘দরূদ’ পাঠ করেন।
হে বিশ্বাসীগণ, তোমরাও তাঁর উপর ‘দরূদ’ পাঠ কর এবং উত্তমরূপে ‘সালাম” প্রদান করো।” (সূরা আহযাবঃ ৫৬)
কুরআন ও হাদিসে বর্ণিত রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর শানে যেসব শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে সেগুলো দিয়ে অনেক মহা মনিষী সুন্দর সুন্দর দরূদ ও সালাম রচনা করে গেছেন। দরূদে ইব্রাহীমের পাশাপাশি আমরা সেগুলো ও পড়তে পারি। এতে দোষের কিছু নেই। কেননা মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সাহাবী হাসান বিন সাবিত (রাদিয়াল্লাহু তাআলাআনহু) কে মিম্বারে উঠিয়ে দিয়ে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর শান ও মান বর্ণনা করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন এবং জিব্রাঈল (আলাহিস সালাম) তাঁর সাহায্য করবেন বলে দোয়া করেছিলেন। কিন্তু শব্দ ব্যবহারে হাসান (রাদিয়াল্লাহু তাআলাআনহু) ছিলেন স্বাধীন।
কোন মানুষ মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপরে দরূদ পড়ার যোগ্য নয়। আমরা কেবল আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপরে দরূদ ও সালাম প্রেরণ করার জন্যে।
তাই প্রতিটি দরূদ শুরু হয়, “আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদ” দিয়ে যার অর্থ “হে আল্লাহ! আপনি মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপরে দরূদ ও সালাম প্রেরণ করুণ।”
আবদুল্লাহ ইবনে আমর(রাদিয়াল্লাহু তাআলাআনহু) বলেন, রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ
“কোন ব্যক্তি আমার উপর একবার দরূদ পাঠ করলে, আল্লাহ এবং তাঁর ফিরিশতাগণ তাঁর উপর সত্তর বার সালাত (রহমত ও দু’আ) করবেন। অতএব কোন বান্দা চাইলে তা বেশি করে করুক অথবা কম করে করুক”। (মুসনাদে আহমদ ২/১৭২, ১৮৭)
হে বিশ্বাসীগণ, তোমরাও তাঁর উপর ‘দরূদ’ পাঠ কর এবং উত্তমরূপে ‘সালাম” প্রদান করো।” (সূরা আহযাবঃ ৫৬)
কুরআন ও হাদিসে বর্ণিত রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর শানে যেসব শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে সেগুলো দিয়ে অনেক মহা মনিষী সুন্দর সুন্দর দরূদ ও সালাম রচনা করে গেছেন। দরূদে ইব্রাহীমের পাশাপাশি আমরা সেগুলো ও পড়তে পারি। এতে দোষের কিছু নেই। কেননা মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সাহাবী হাসান বিন সাবিত (রাদিয়াল্লাহু তাআলাআনহু) কে মিম্বারে উঠিয়ে দিয়ে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর শান ও মান বর্ণনা করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন এবং জিব্রাঈল (আলাহিস সালাম) তাঁর সাহায্য করবেন বলে দোয়া করেছিলেন। কিন্তু শব্দ ব্যবহারে হাসান (রাদিয়াল্লাহু তাআলাআনহু) ছিলেন স্বাধীন।
কোন মানুষ মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপরে দরূদ পড়ার যোগ্য নয়। আমরা কেবল আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপরে দরূদ ও সালাম প্রেরণ করার জন্যে।
তাই প্রতিটি দরূদ শুরু হয়, “আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদ” দিয়ে যার অর্থ “হে আল্লাহ! আপনি মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপরে দরূদ ও সালাম প্রেরণ করুণ।”
আবদুল্লাহ ইবনে আমর(রাদিয়াল্লাহু তাআলাআনহু) বলেন, রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ
“কোন ব্যক্তি আমার উপর একবার দরূদ পাঠ করলে, আল্লাহ এবং তাঁর ফিরিশতাগণ তাঁর উপর সত্তর বার সালাত (রহমত ও দু’আ) করবেন। অতএব কোন বান্দা চাইলে তা বেশি করে করুক অথবা কম করে করুক”। (মুসনাদে আহমদ ২/১৭২, ১৮৭)